নিমেষে কমবে দাঁতের শিরশিরানি: ৫ ঘরোয়া টোটকা
দাঁতের এনামেল ক্ষয়ে গেলে ভিতরের স্নায়ুগুলি উন্মুক্ত হয়ে যায়। ফলে ঠান্ডা খাবার ও পানীয় এই স্নায়ুগুলির সংস্পর্শে এলে শিরশির করে দাঁত।
দাঁতে এনামেল নামক এক প্রকার উপাদান থাকে যা দাঁতের স্বাস্থ্য রক্ষায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই উপাদানটি ক্ষয়ে গেলে দাঁতের ভিতরে থাকা স্নায়ুগুলি উন্মুক্ত হয়ে যায়। ফলে বিশেষত ঠান্ডা খাবার ও পানীয় এই স্নায়ুগুলির সংস্পর্শে এলে শিরশির করে ওঠে দাঁত। একে বিজ্ঞানের ভাষায় টুথ সেনসিটিভিটি বলে।
১। বিশেষ ধরনের মাজন:
দাঁতের এই সমস্যা নিরসনে এক ধরনের বিশেষ দাঁতের মাজন পাওয়া যায়, একে ডিসেনসিটাইজিং টুথপেস্ট বলে। এই ধরনের মাজনে কিছু বিশেষ উপাদান থাকে যা উন্মুক্ত স্নায়ুমুখগুলি ঢাকতে সহায়তা করে। পটাশিয়াম নাইট্রেট নামক একটি যৌগ এই কাজে অত্যন্ত উপযোগী। পাশাপাশি দাঁত মাজার ব্রাশটি নরম হলেও এই সমস্যায় কিছুটা আরাম মিলতে পারে।
২। নুন জল:
৩। হলুদ:
৪। ভ্যানিলা নির্যাস:
৫। ক্যাপসিকাম
লঙ্কায় মুখে ঝাল লাগে অথচ লঙ্কারই তুতোভাই কাজে আসতে পারে প্রদাহ কমাতে। শুনতে অবাক লাগলেও ক্যাপসিকাম বা বেল পেপারে থাকে ক্যাপসাইসিন নামক একটি উপাদান। যা প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে। ব্যবহার করার সময়ে মুখ জ্বালা করলেও ধীরে ধীরে এটি দাঁতের সেনসিটিভিটির সমস্যা কমিয়ে আনতে পারে।
তবে এই সব ঘরোয়া টোটকায় যদি দাঁত শিরশির করা না কমে তবে অবিলম্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াই বিচক্ষণতার পরিচয়।
Post a Comment